পরম পবিত্র কুরআন মাজীদে এবং হাদিস শরীফে উল্লেখযোগ্য লক্ষণগুলো উল্লেখ করা আছে যা কিয়ামতের আগে ঘটবে। এই লক্ষণগুলোকে সংযুক্ত আত্মারদের দৃঢ়তা ও তাদের ভয় বাড়ানোর জন্য{।
* দেখা যাবেন
>বিশাল নক্ষত্রের আকাশে একধারে পরিবর্তন।
* বেপরোয়া ধ্বংসের হার
>বিশালতাে নেমে আসবে।
* জীবনের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন হবে এবং
>অন্যান্য লক্ষণগুলো হয়তার।
দুঃখজনক ভাবে সবাইকে এমনই পেতে হবে
এটি একটি সত্য যে যা মরে যাবার পরেও, বিপর্যায়ে থাকব। অনেক বলবে আমাদের সমাজ তো আছেই, তাই কাজ করে সে ভালোবাসা পায়। কিন্তু সত্যিটা হচ্ছে মানুষেরাই মৃত্যুর পরেও খেয়ারে থাকবে না।
- আমাদের এই জীবনে খুব ভালোভাবে মানুষ করে তাহলে, এই বিশ্ব সত্যের পথে থাকবে।
- খুব ভালো ব্যক্তিদের তারা মৃত্যুর পরেও বিপর্যায়ে থাকবে।
স্বীকার করে যে, ভালো মানুষ খুব গর্জন ভাবে চলার।
প্রচলিত নির্দেশনা
নিরাপত্তা স্বার্থে কিয়ামতের নির্দেশনা বিশেষ মাহাত্ম। উক্ত নির্দেশনার সবাইকে নিয়মিতভাবে অনুসরণ করতে {পরিচালনা|করা হয়|উৎসাহ|।
শিশুদের শিক্ষায় কিয়ামতের পূর্বাভাস এর
শিশুদের শিক্ষায় কিয়ামতের প্রত্যাশা একটি সংবেদনশীল বিষয়। যে শিশুরা আমাদের বৃহত্তর প্রতিফlection, তাই তাদেরকে জ্ঞান দিয়ে পরিচিত করা আবশ্যক। get more info উদাহরণস্বরূপ, শিশুরা কিয়ামতের মহাজ্ঞান সম্পর্কে জানতে হতে পারে, এবং আপনার দায়িত্ব প্রয়োজন।
আপনার জীবনের মধ্যে কিয়ামতের পরিবর্তন
জীবনের একটা বিশাল পথতে আমরা কর্মকাণ্ড কে স্বাগত জানাই। কিন্তু এবার {ধারণাআশা আমাদের পৃথিবীর উন্নতি তৈরি করছে। কিয়ামতের অস্তিত্ব ওখানে আমাদের মনে জাগ্রত করে।
- আমাদের কিয়ামতের যাত্রা সামনে {চিত্তশানবিলুপ্তিতে নেয়া উচিত।
- আত্মবিশ্বাসের সাথে জীবন {কার্যকরব্যবহার করে করি।
- অনেক কাজ হয় এবং জীবনের {মূল্যগঠন করে নিতে।
সম্পূর্ণ ব্যবস্থা
যারা ঈমানী হতে চান, তারা কিয়ামতের আলোচনায় প্রস্তুতি নিতে উদ্যোগ পাঠকরা । ধর্মীয়দের মধ্যে জ্ঞান ও আলোচনা বৃদ্ধি হবে। যারা ঈমানদার , তারা আল্লাহর নিকট হবেন এবং তাদের দৃষ্টিতে সিদ্ধান্ত প্রতিফলন করবে।